বরিশালের হিজলা উপজেলার বড়জালিয়া ইউনিয়নের পুরাতন হিজলার বাউশিয়া কাহালিরহাট এলাকার আইয়ুব আলী রাড়ীর পুত্র বড়জালীয়া ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল ইসলাম রিয়াজ, গতকাল বুধবার আনুমানিক রাত ১২টার দিকে তার স্ত্রী সনিয়ার মায়ের ভাড়াকৃত ঘরে প্রবেশ করে । এ সময়ে সনিয়ার মা বাসায় না থাকায় সনিয়ার সাথে দেখা করতে আসে রিয়াজ, পরে সনিয়ার মা নিজেই বাসার বাইরে থেকে কেচি গেট তালা বদ্ধ করে দেন বলে যানা গেছে। এসময়ে সনিয়ার মা একটি সুত্র থেকে বিষয়টি হিজলা থানা পুলিশকে অবগত করার পর হিজলা থানা পুলিশ জন্টু বেপারী বসবাসকৃত বাড়িতে এসে কেচি গেটের তালা খুলে হিজলা থানার এস.আই রাকিবুল ইসলাম রাকিব তার সহযোগী পুলিশ সদস্যদের নিয়ে এসে সনিয়ার কাবিন নামা হাতে নিয়ে বিয়ের সত্যতা যাচাই করে রিয়াজকে প্রশ্ন করেন আপনি এতো রাতে এ বাসায় ক্যান এসেছেন? রিয়াজ এসআই রাকিব কে বলেন আমি আমার বৈধ স্ত্রীর কাছে এসেছি। সনিয়ার মা প্রশ্নের জবাবে বলেন আমার মেয়েকে রিয়াজ কাবিন নামা মূলে বিবাহ করিয়াছে কিন্তু বিবাহর পর থেকে রিয়াজ কাবিন নামা অস্বিকার করে আসছে, রিয়াজের পরিবারের কাছে বিবাহ গোপন রেখে আরো একটি বিবাহ করিয়াছে, ফলে আমার মেয়ে সনিয়া নিরূপায় হয়ে বরিশাল বিজ্ঞ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন।
সনিয়ার মা বলেন মেয়ের স্বামীর অধিকারের জন্য প্রসাশনের দারস্থ হয়েছি । সনিয়ার মা বলেন আমার মেয়ের স্বামীর অধিকার সহ তার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে হিজলা থানা পুলিশের কাছে আইনি সহায়তার জন্য জোর অনুরোধ করছি। রিয়াজুল হিজলা থানা পুলিশের সামনে তাদের বিবাহের বিষয়টি সত্য বলে স্বিকার করেন পরে হিজলা থানা এসআই রাকিবুল ইসলাম রাকিব রিয়াজ যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যকলাপ না করে সে ব্যপারে বলেন ও উভয় পক্ষকে মিলে মিসে থাকার পরামর্শ দিয়ে একসাথে সনিয়ার মায়ের ঘরে পাঠিয়ে দেন।
Leave a Reply